জরুরী আকুতি
সুপার সাইক্লোনের দাপটে
বাংলাদেশ নিশ্চিহ্ন হতে বসেছে। সরকারি হিসেবে মৃত ৩১০০। আসলে আরও কত? তা কেউ
জানে না। ধারণা করা হচ্চেহ ১০,০০০ ছাড়িয়ে যেতে পারে। ২০০০ এর ওপর মানুষ নিখোঁজ।
বাংলাদেশ প্রায় শ্মশানের নিস্তব্ধতায় বিলীন। মানুষ কি নির্লিপ্ত থাকবে? মানুষ এ
সময় কি উদাসীন হয়ে থাকতে পারে? মানুষ কি চুপ করে থাকবে কারণ মৃত্যু এখন
সাদামাটা ব্যাপার হয়ে গেছে বলে, নিশ্চয়ই না।
আমাদের পাঠক কি চুপ করে
থাকবেন? কিছুই কি করা যায় না? যে যেইভাবে পারেন সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। এর
থেকে বড় ধাক্কা বাংলাদেশী ভাই বোনেরা আর কখনোও পাননি। খুব কষ্টে আছে
সেখানে মানুষ। যার যা সামর্থ্য তাই দিয়ে সাহায্য করুন। একবার ভাবুন না আপনার
নিজের সহোদর বা সহদোরা নিঃসহায় হয়ে আকাশের দিকে চেয়ে আছে অপেক্ষা করছে আপনারই
সাহায্যের জন্য।
আমরা নব আলোকে বাংলার সব
পাঠকদের কাছে সনির্বন্ধ অনুরোধ রাখছি আজ এই মর্মে যে মানুষ বিপদে পড়েছে, মানুষ
হয়েই তার পাশে দাঁড়ান।
বিনীত
আপনাদের সুপ্রতীক
পাঠক পরিষদের সাহিত্য সমালোচনা
নব আলোকে বাংলার দ্বিতীয়
প্রকাশনা এবং নব আলোকে বাংলা সাহিত্য পত্রের প্রথম সংখ্যা অভাবনীয় ভাবে আলোড়িত
করেছে আমাদের মন। যে কোন সুন্দর সৃষ্টিই আরো সুন্দর হয় যখন তা অনেকের চেষ্টায়
সৃষ্টি হয়। তাই লেখক, কবি, আঁকিয়েদের ধন্যবাদ জানাই এজন্যই যে তাদের সহযোগীতা
ছাড়া এমন আয়োজন কখনোই হতো না, পাঠক হৃদয়ে এত ভাল লাগার আলোড়ন কখনই তুলতো না।
পাঠকের যদি বাংলা ভাষাকে ভালবাসার তীব্র ইচ্ছে না থাকতো, এ সাহিত্যপত্র সৃষ্টি
অর্থহীন হয়ে পড়তো। তাদের সাহিত্য জগতের বিচরণ ভূমির একাংশ হতে পেরে এ সাহিত্য
পত্র আজ নিজেই ধন্য।
..................বিস্তারিত
ছোটগল্প
ছোটগল্প সাহিত্যের একটি শাখা (literary genre)।
সাধারণত কল্পকাহিনীর বর্ণনামূলক গদ্য (fictional
narrative prose) এবং উপন্যাসে (novel)
তুলনায় অধিকতর সংক্ষিপ্ত এবং লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট।
প্রথম ও শেষ অনুচ্ছেদে এই লক্ষ্যটির সুস্পষ্ট প্রকাশই একটি ছোটগল্পকে একাধিক
পাঠের আয়ু দিতে পারে। প্রথম অনুচ্ছেদে বললাম কি বলতে চাই, গল্পের শরীরে সে
অভিপ্রায় বর্ণিত হলো আর পরিশেষে কি বললাম তা সংক্ষেপে বলেই গল্প বলা শেষ করলাম।
কাব্য কণিকা
ইশ্বরের কাছে প্রার্থনা
করি
তোমার হাসি দেখতে দেখতে
যেন নিঃশব্দে সরে পড়ি
তুমি সুখী এই দেখে দূর
থেকে
একদিন উষালগ্নে তোমার খোলা
চুলে
আঙুল চালিয়ে পৃথিবীর
সবকিছু ভুলে
যেন আকাশে জমাই আসীম পাড়ি
কবি মন ও আমার কলকাতা
কথায় ও ছবিতে ...
চিত্রাংকন - আমার আকাশ
চিত্র নাট্য
রোদ্দুর মাখি
সৌমেনঃ
অরণ্য জুড়ে ফাগুনের আঁকাআঁকি, মন কি বলছে জানো?
রমাঃ কি?
সৌমেনঃ
সারা গায়ে আজ ঝলমলে রোদ মাখি...
গল্প
ভেদ
দৃশ্যটি
এইরকম। বাস স্টপেজে অফিস টাইমের ব্যস্ততা। তার পাশেই ছোট চায়ের দোকান। দোকানের
ভেতর দিনের বেলাতেও আলো জ্বালিয়ে রাখতে হয়। ছোট্ট একটা তেল চিটচিটে টেবিল ও
বেঞ্চি আছে, ভেতরে খদ্দেররা কেউ সে ঘুপচির মধ্যে বসতে চায়
না।সকলের লোভ ঐ
দোকানের বাইরে পাতা ছোট বেঞ্চিটার ওপর।
বিশেষ
রচনা
আন্তর্জালে বন্ধুত্বের আকুতির প্রতিলিখন
আমার
বন্ধু হবে? আমি...
আমি রাতের
মোহিনী রূপ দিনের আলো থেকে বেশী ভালবাসি। আমি বৃষ্টি ভালবাসি। বৃষ্টির ছলাত
ছলাত ছল
আমার প্রিয় ছন্দ। আমি রাত্রিকে
বেশী
চাই-দিনের থেকে অনেক বেশী।
আমি
সীমাহীন। আমার বন্ধু হবে?
আমি
অসীমা।
আর্কাইভ
সাহিত্য
পত্র - প্রথম নভো সংখ্যা
অরূপ
সাহিত্য সংকলন-১
লেখা
পাঠানোর ঠিকানা
editor@nauba-aloke-bangla.com
|
সম্পাদকীয়
ছন্দাবলী-৩
মরসুমী
শুভেচ্ছা, ঈদ, শুভবিজয়া ও দীপাবলী
সব আনন্দ,
সব খুশীর আলোকে স্নানাবলী
স্নিগ্ধতায় সিক্ত হয়ে জীবন সবার এগিয়ে চলুক
সাথে সাথে
সাহিত্যও উজ্জীবিত হয়ে বাঁচুক
এই আশা
নিয়ে সম্পাদকীয় ছন্দাবলী তিন
এলো পাঠক
সকাশে- আসুক খুশী মাখা শীতের সুদিন
আমরা
উদ্দীপিত পাঠককূলের ভালবাসা ও সাড়া পেয়ে
তৃতীয়
সঙ্খ্যায় 'নব আলোকে বাংলা'র নাও চলেছে বেয়ে
শুভাকাঙ্খীরা পড়েছেন, মতামত দিয়েছেন, লেখা পাঠিয়েছেন
নব আলোকে
বাংলা'র নৌকা'র পালে হাওয়া বইয়েছেন
এ' হাওয়ায়
গতি বাড়ুক আরও বাড়ুক নামী অনামী
গুণীদের আসা
এখান থেকে
যাওয়া নেই শুধু একসাথে আপন ভাষাকে ভালবাসা
এবার
ধারাবাহিক শুরু হলো দুটি
ভাল ভাল
লেখা চাই আরও-নেই ছুটি
আসুন সবাই
আসুন এই নব আলোকে বাংলার লেখনীকে
আরও
সমৃদ্ধ করে তুলি, উর্বর করি বাংলা সাহিত্যের জমিকে
বাংলায়
লিখি, পড়ি, বলি - সুর, তাল, লয় ও ছন্দে
নব আলোকে
বাংলা এগোবে নব রূপে নব আনন্দে।
গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, ছবি, অনুবাদ, নাটক ও আপনাদের ভালবাসা
বাংলায়
লিখুন, বাংলায় বলুন, গড়ে তুলুন প্রাণের ভালবাসা
আমাদের
সমালোচনা করুন জীবনীশক্তি দিন মতামতের মাধ্যমে
সাধারণ ও
মধ্যম থেকে উত্তোরিত হই সাহিত্য যাত্রার উত্তমে
বাংলায়
লেখা বাংলায় শেখা বাংলায় দেখা বাংলায় চলার পায়ে পায়ে
আমাদের
তৃতীয় নভো সঙ্খ্যা বেরোলো নতুন আলো ফোটাবার অভিপ্রায়ে
আপনাদের
সুপ্রতীক
পয়লা
নভেম্বর, ২০০৭
......................................................................................................................................
দীপাবলীর
শুভেচ্ছা
এবারের
প্রকাশনা
অনুবাদঃ
ওয়েস্টার্ন
বিশেষ
রচনা
মহাদেব
সাহা সামাজিক ও রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা থেকে উতসারিত বহুমাত্রিক পর্যবেক্ষণ
কবিতাবদ্ধ করেছেন। তার কবিতা স্বতঃস্ফূর্ত । প্রবল হৃদয়াবেগ ও মানবিক সম্পর্ক
তার কবিতাকে শক্তিময় করেছে। সমাজের চারপাশের মানুষ ও তাদেরকে ঘিরে জীবনের
কল্লোল, কৌতুহল ও জীবনাভিজ্ঞতা মহাদেব সাহা সহজে কবিতার বিষয়বস্তু হিসেবে গ্রহন
করেন। যেমন আমরা দেখতে পাই তার কবিতা,
বন্ধুর
জন্য বিজ্ঞাপন
আমি একটি
বন্ধু খুঁজছিলাম, য আমার
পিতৃশোক
ভাগ করে নেবে, নেবে
আমার
ফুসফুস থেকে দূষিত বাতাস
প্রবন্ধ
চার
দেয়ালের ইদঃ বন্ধুত্বের বিচ্ছেদই যেখানে কাম্য
আকাশে
চাঁদ উঠলে সবার দেখার কথা থাকলেও চার দেয়ালের কারাগারে থাকার সুবাদে ইব্রাহিম
মিয়ার কাছে সেটা মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। অবশ্য ইদের চাঁদ যে তিনি একদম দেখেনই
নি এমন নয়। তবে, 'সেটা চাঁদ দেখা
গেছে' - এ ঘোষণা রাষ্ট্র হবার পর, জেলখানার
বিশেষ ঘন্টা বাজানোর পর,
হয়তো দায়সারা ভাবে দেখা।
বহুমাত্রিক শওকত ওসমান
চল্লিশের
দশকের যে ক'জন লেখক তাঁদের তেজস্বী রচনায় স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্য নিয়ে আবির্ভুত
শওকত ওসমান তাদের অন্যতম। গল্প, উপন্যাস, নাটক ও শিশু সাহিত্য রচনায় তাঁর
খ্যাতি সর্বজনবিদিত। সমাজ বাস্তবতার
নিরিখে রচিত তাঁর সাহিত্যে জীবনঘনিষ্ঠতা
প্রবলভাবে উপস্থিত হয়েছে।
~~ডেল্টা
কাপ্পা গামা সোসাইটি ইন্টারন্যাশনাল~~
আলফা
কাপ্পা চ্যাপটার
সময় ১৯২৯
সাল। যুক্তরাজ্যের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের অস্টিন শহরে ডঃ
অ্যানি ব্ল্যানডন সিদ্ধান্ত নিলেন একটি সংগঠন গড়বেন মহিলা
শিক্ষাকর্মীদের
নিয়ে। সমাজে প্রচলিত যে ভ্রম আছে তা সংশোধনের জন্যই এ সিদ্ধান্ত।
~
প্রোএক্সলেন্স ~
যেখানে সম্ভবনার
দ্বার উন্মুক্ত
যে কোন সংগঠনের উন্নতি, তার
সাংগঠনিক ব্যবস্থাপনার শ্রেষ্ঠতার উপর নির্ভরশীল। উতপাদন, বিপণন,
বিক্রয় ও মানব সম্পদের
যথাযথ ব্যবহার- এ সকল ক্ষেত্রেই
প্রয়োজন পেশাগত শ্রেষ্ঠত্ব বা প্রফেশনাল এক্সলেন্স। আর সে
থেকেই প্রোএক্সলেন্সের যাত্রা
শুরু আজ থেকে পাঁচ বছর আগে।
ব্যবস্থাপনা অঙ্গনে কার্যকরি
দক্ষতা অর্জনের
নিমিত্তে যথাযথ প্রশিক্ষণ দেয়ার লক্ষ্যেই
প্রোএক্সলেন্সের শুভ সূচনা।
বিস্তারিত তথ্যের জন্য নভো ভ্রমণে
আসুন-দেখুন-পড়ুন-জানুন-প্রশ্ন
করুন।
www.proxlence.net
|
গল্প
মেঘবালিকার গল্প
জিজ্ঞেস
কেন করো মেঘবালিকার মানে? আমি কি করে বলি? আমি নিজেও কি
জানি এর ঠিক কি মানে?
মেঘবালিকা!
শব্দটার
মাঝে কেমন জানি একটা ছন্দ আছে, একটা আকাশ ঢাকা মেঘের হাতছানি আছে...সব কিছু
বুঝিয়র দেবে বৃষ্টি হয়ে সে রকম
একটা আশা আছে। আমি কি নিজেও ঠিক বুঝি! ......
দশ
রোজ আমার
তাঁবুর সামনে বুধন এসে বসে। চাঁদটা দেখে বুধন সময় ঠিক করে। এক সময় বলে, 'দশটা
বাজলো।' তারপর লাঠি হাতে টুকটুক করে লাটাবুরুর জঙ্গল পেরিয়ে চলে যায়।
আসলে বুধন একটা সংখ্যাই জানে দশ। ওর তাই সব কিছুই দশের ঘরে। তবু আমার হিসাবে
বুধনের বয়স প্রায় একশো বছর। আমাদের এই
ড্রিলিং ক্যাম্প
তিনমাসের পুরোনো। তিনমাস আগে তাঁবু ফেলে
আমরা ক্যাম্প করেছি।
......
ধারাবাহিক
বৃষ্টি
নীল জল
রিমি
কাজলদানীর দিকে তাকিয়ে আছে। কাজল চোখে দেবে? নাকি দেবে না? সে কোন একটা সহজ
সিদ্ধান্ত সহজে নিতে পারে না। বিয়ে। জীবনের সহজ কোন সিদ্ধান্ত নয় যে সহজে নেবে,
সে এক রাত্রির মাঝে কি করে এতবড় একটা সিদ্ধান্ত নিল সে জানে না।
যে কথাগুলো কখনই তার বলা হয়ে উঠেনা ওই আকাশ কি জানে তার কতটুকু কষ্ট সেই না বলা
কথার? হয়তোবা জানে। হয়তোবা না। সে মাটির দিকে তাকিয়ে হেঁটে যেতে থাকে। পৃথিবীর
অনেক কিছুই তাকে স্পর্শ করেনা।সে শুধু জানে তাকে বাঁচতে হবে। শুধু বাঁচার
তাড়নায় অনেকটা আদিম পশুর মতো সে পৃথিবীর পথে হেঁটে চলে। তাকে বাঁচতে হবে। আর
কিছুই তাকে স্পর্শ করেনা।
এমনকি শ্রাবন দিনের অনেক মেঘ
করে আসা বাদল বৃষ্টিগুলোও না। ......
কবিতা
ঝরণায়
গেয়ে ওঠো ঝরণার মেয়ে
কীর্তন
করো দোষ শুধু, গুন করো না
পারলে অমন
ঝরণার মতো ঝরো না
তোমার
নিয়তি জড়ানো আমার সঙ্গেই
যত যাই
বলো আসতে হবে এ- বঙ্গেই...
তিন বছর
তিনবছর..
সময় গুনে যদি পারি তবে একতা রূপকথা লিখে দিতে পারি
তুমি এসে
দেখে যেও।
কেউ যেন
ঘুমিয়ে ছিল আমার পাশে, তার চিকন চিবুক ছুঁয়ে
উষ্ণ
নিঃশ্বাস এসে পড়েছিল আমার শরীরে ......
সন্তানের
মুখ
হৃদয়ে চাপ
চাপ ব্যথা
ব্যথাটা
প্রধান নয় যেরকম হৃদয়
তোমাদের
কাছে নই
আমি
একাকী; গছপালা মেঘ পাখি
বিদায়
ঘাটে
ভ্রমণ
পথিক বাণিজ্য বিলাসে
তোমার
ঘাটে ভিড়াই জীবনতরী,
এমনতো
দেখিনি অপরূপ।
ডাক এসে
গেছে নতুন ঘাটের
আঁচলে
অপেক্ষা বেঁধে সুদূরিকা
ভুবন
ডাঙার পথে
আমি
বর্ষার মধ্যে হেঁটে যাই ভুবনডাঙার পথে,
ভুবনডাঙা,
গেরাম, প্রকৃতি, মানুষ বদলে গেছে
সেগুনবাগিচায় কাঁঠালচাঁপা, জুঁইফুলের বদলে অর্কিড
আর সার
ইউক্যালিপটাস নিরীহ মানুষের মতো দাঁড়িয়ে
রমণী ও
রজনী
গোলাপী
মখমলের মতো মদ
তোমার
ওষ্ঠাগত হলে
আমি পুরুষ
হতে পারি
এনে দিতে
পারি আকাশের চাঁদ
কলকাতার
পাতাল রেল
যে কোন
কিছুই তুমি চাও -হবে
তুলে নাও
গোলাপ, মখমল, মদ
এসো
নৃত্যবন্দী হই...
বিশেষ
রচনা
ফিরে দেখি
ছন্দের তালে তালে
দুখে সুখে আশে জীবন বাঁধা
জীবনে কত সুখ হলো সাধা
কত শেখা কত আজানা
ভুলে যাওয়া আবার জানা
এই সব মিলে জীবনে প্রাপ্তি অনেক
অপরাহ্নে মনে পড়ে কত কথা সাবেক
ভালই ছিলাম ভালই আছি ভাল থাকা এক অভ্যাস
স্মৃতি সততই সুখের তাই বুক ভরে নিই আশার নিশ্বাস
যে যেখানে আছ ভাল থেকো ও ভাল রেখ
মনের উড়ানে একটি চিঠি ভাসিয়ে রেখ
সে চিঠি যেন রোজ আসে মোর কাছে
বলে যেন ভাল আছ সবাই ভাল আছে...
............................................................................................................
|