নব আলোকে বাংলা উত্তরাধিকার, অঙ্গীকার, দূরদৃষ্টি
প্রকাশক
পাঠক পরিষদঃ চঞ্চল চৌধুরী, শুভলগ্না শোয়ারা Suprateek Aroop Ghosh |
|
প্রয়োজনীয় ফন্ট http://omicronlab.com/download/fonts/SolaimanLipi_20-04-07.ttf |
লেখা পাঠানোর ঠিকানা
|
সম্পাদকীয় ছন্দাবলী-৭
দেখতে দেখতে নব আলো সাতের উঠোনে পা রাখলো পাঠককূলকে, মানবমনকে অসীম ধন্যবাদ আচ্ছা, আমরা পেয়েছি কি সাহিত্যের নতুন স্বাদ জানাবেন লিখে বা বলে কিছুই দেবেন না বাদ আজ আর কথা কোনও না বলে এই কলম থামবে কারণ?এত অনীহা, অন্যায় ও অনাচার আর কি সইবে আজ খুব বাংলাদেশের স্বাধীনতার কথা মনে পড়ছে আর একমাস পরে সে দিনটি আসবে- চলেও যাবে এই বাংলাদেশকে কি করে পেয়েছিলাম একবার ভাববেন কেমন ছিল এই স্বাধীনতার আগের বাংলা কি করে আমরা আবার গেয়েছিলাম- মা আমি তোমায় ভালবাসি-আমার সোনার বাংলা গত সংখ্যায় বাঙালীর ভাষা আন্দোলনের কথা লিখে খুব কষ্টে কাটিয়েছি মনের গভীরে নিয়ে অনেক ব্যথা তাই এবার কিছু লিখব না কিছু বলব না শুধু চাইব সামান্য কিছু হোক বাঙালী তার নিজের ভাষাকে ভালবাসুক-বাংলা পড়ুক-সবাই জানুক এ' ভাষার প্রেমে যে পড়েছে সেই বুঝেছে কি মধু আছে এই ভাষাতে প্রার্থনা করি সবাই আসুন নব আলোকে স্নানমেলায়-থামছি এ আশাতে
আপনাদের সুপ্রতীক মার্চ ১, ২০০৮ |
এবারের প্রকাশনা |
কবিতা
যদি চুকে বুকে যেত এক লহমায় বলতাম 'থাক'। গরীব পদ্যের মতো যদি ছুঁড়ে ফেলা যেত এইসব অস্পষ্ট উদ্ধার বলতাম 'থাক'...
|
সূর্য প্রতিদিন পশ্চিমে অস্ত যায় সমুদ্রকে দিয়ে যায় ভোরের প্রস্তুতি পাহাড় ছুঁয়ে সূর্য আসে পূর্বদিকে প্রতিদিন নিয়ে আসে দিনের কিরণমণি আমি ফিরে ফিরে আসি আমার চট্টগ্রাম প্রতি রাতের স্বপ্নে আমি তোমার কাছে আসি... |
শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পাশে দাঁড়িয়ে
তোমাকে আজ যে মানুষটি হত্যা করেছে কেমনে বুঝাব ভাই, সে কুতসিত, মানুষ নয় হৃদয়হীন বর্বর, আরও কত নিধন করেছে প্রাণ ভাসিয়েছে কান্নার মহাসমুদ্র, কত ঘরময়... |
মানব মনের মরুবালিতে শুধুই ক্যাকটাসের ভীড় কোথায় পাবে সে একটী মুখ ও খোলা আকাশের নীচে নীড়...
|
জলপ্রপাতের সামনে দাঁড়িয়ে সে মেয়েটি কাঁদছিল তখন কি তার পিঠের ওপর আলতো কোন হাত ছিল? যে হাত পারে মেঘ সরিয়ে ঝলমল কোন রোদ এনে দিতে যে হাত পারে যোজন দূরের দুঃখ ফোঁটা মুছে দিতে...
|
|
ওহে শোন শোন গাড়িটি চলবে কি করে সবাই মিলে টান না দিলে? বাংলার ভেতর থেকে যে পাখিটি উড়ে গিয়েছিল জয়বাংলা ধ্বনিময় জোছনাকে ঠোঁটে নিয়ে সে এখন ফিরে আসছে সড়কটাকে আলো করে
|
বাঙালী কি হুজুগে মুক্তিযুদ্ধে গিয়েছিল? মাঝে মাঝে অনেককেই বলতে শুনি, বাঙালী যুদ্ধে গিয়েছিল হুজুগে। অনেক বয়স্ক মানুষও দেখি এই কথাটি বলেন। তাতক্ষণিক ভাবে ভাল কোন জবাব মাথায় আসে না। আজ মনে হয় এই জবাবটি পেলাম। পাকিস্তান জন্মের মাত্র ২/৩ বছর পর রাষ্ট্রভাষার জন্য যে ছেলেটা তার মামাকে পাঞ্জাবীদের উপর ঝাঁপিয়ে পড়ার কথা বলেছিল, সেই দেশের মানুষ প্রায় ২৫ বছর পর হুজুগে যুদ্ধে গেছে? এর উত্তর অবশ্যই 'না'... বাঙালী জাতি মনে প্রাণেই যুদ্ধে গিয়েছিল...। প্রয়োজন বোধে বারবার যুদ্ধে যাবে, যেখানেই কোন অপপাকিস্তানের ভ্রূন জন্ম দেয়ার চেষ্টা চলবে।... |
|
১৯৭১ সাল। পাকিস্তানের রাজনৈতিক আকাশে কালো মেঘের আনাগোনা।কারণ নির্বাচনে অ্যাবসোলিউট মেজরিটি পেয়েও শেখ মুজিবরের আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করতে পারছে না। কারণ সরকার গঠনে দেশের দুঅশের সহযোগীতা প্রয়োজন। ওদিকে পশ্চিম পাকিস্তানের নেতা ঘোষণা করেছেন যে, যে এম পি ঢাকায় সংসদ অধিবেশনে যোগদান করতে যাবে তার পা ভেঙ্গে দেয়া হবে।... |
সেই কবে জন্মালে! তোমার নামকরণ হয়েছিল দিনটা ছিল ছাব্বিশে মার্চ সেই কবে তুমি বাংলাদেশের প্রাণশক্তি হয়ে এলে কত মানুষের আত্মত্যাগ তোমার আগমণের মূলে
|
|
কাব্য সংসারে কবির দায় পাঠকের দায়িত্ব
|
আমার ঘুম ভাঙতো সেইসব কুয়াশা ঝরানো ভোরে। দরজা খুলতেই দেখতাম একগুচ্ছ ফুল কে যেন রেখে গেছে দরজার পাশে। আমি কখনোই তাকে দেখতাম না, কারণ ভোরের সূর্য ওঠাও আমার দেখা হতো না। কিন্তু প্রতি ভোরেই একগুচ্ছ ফুল আমার জন্য থাকতোই। পাহাড়ি ফুল, ব্যোটানিকাল গার্ডেনের গোলাপ, কৃষ্ণচূড়া, বর্ষার সময় কদম, মে ফ্লাওয়ার, সোনালু ফুল কি থাকতো না সেই ফুলের গোছাটায়।... ..........................................।।..............................
|
|
রিমি কাজলদানীর দিকে তাকিয়ে আছে। কাজল চোখে দেবে? নাকি দেবে না? সে কোন একটা সহজ সিদ্ধান্ত সহজে নিতে পারে না। একটু দোনোমনো ভাব করে সে কাজলদানীটা তুলে নেয়।সে আরো কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলো কাঠের কারুকাজ করা কাজলদানীটার দিকে। তারপরে খুব যত্ন করে কাজল দিল দুচোখে। দুই ভ্রূর মাঝে ছোট কালো টিপ।... ....................................................................... |
ভ্রমণ কাহিনী
আমার গাড়িটি পুরোনো হলেও ইঞ্জিন বেজায় ভাল। গুগলে ইন্টারনীশিপ ঠিক হওয়ার সময়েই সিদ্ধান্ত নেই পুরো পথ ড্রাইভ করে যাবো। অনেক ভোগান্তি হলেও এটা পুরা জীবনের মতো একট অভিজ্ঞতা- একট আমহাদেশ পাড়ি দেয়। ...
|
|
মার্ক টোয়েনের জন্ম, ১৮৩৫ সালে হ্যালির ধুমকেতুর বছর , এবং তিনি প্রায়ই বলতেন তিনি হ্যালির ধুমকেতুর সাথে এসেছেন এবং হ্যালির ধুমকেতুর সাথেই যাবেন, কথাটা ফলে গিয়েছিল। কিন্তু পঁচাত্তর বছরের মার্ক টোয়েনের (১৮৩৫-১৯১০) জীবনটা খুঁটিয়ে দেখলে আমার দেখতে পাই এই সাহিত্যিকের জীবন আসলে দুটো প্রধান ভাগে বিভক্ত । ১৮৭১ এ রাফিং ইট বইটার মাধ্যমেই মার্ক টোয়েন সত্যিকার অর্থে নিজের স্বকীয়, শক্তিমান অবস্থানে নিজেকে আসীন করেন...।
|
ঝুমাকে কথা দিয়ে এসেছিলাম
পুরীতে এসে প্রথম লেখা কবিতা সঙ্গে দিয়ে চিঠি লিখব। কবিতাও লেখা হচ্ছে না, তাই
চিঠিও না। আমি চিরকালের আলসে। এখানে এসে যেন আলসেমীটা বেড়ে গেছে। ঝড়ের মত
সমুদ্রের হাওয়ায় কেবল ছুটীর গন্ধ। প্রথম দু-দেখার দেখে নিয়েছি। দেখে নিয়েছি বলা
ভুল, আমার সঙ্গীরা দেখে নিয়েছে।... |
|
|
|
কাব্য সঙ্কলন
|
|
|
ধারাবাহিক
২৬ শে মার্চ সোয়াত জাহাজ থেকে বের হয়ে কাপুরুষ খানসেনারা নিরস্ত্র এই সৈনিকদের ১৭ নং জেটির পাটাতনে দাঁড় করিয়ে গুলি করে হত্যা করে। গুলি চলার ঠিক আগের মুহূর্তে সুবেদার রব খরস্রোতা কর্ণফুলিতে ঝাঁপিয়ে আত্মরক্ষা করেন। বাকী সবাই শহীদ হন। যে ক'জন গুলির আঘাতে আহত হন, তাদেরকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে মারা হয়। পরে জল্লাদরা লাশগুলো পানিতে ফেলে দেয়।... ...................................................................
. |
|
সুবুদ্ধি অধরার লেখা পত্রগুচ্ছ পড়ছে আর অবাক হয়ে ভাবছে একি নতুন খেলা শুরু করলেন তাকে নিয়ে। যদি এই ছিল মনে কেন ইশ্বর তাকে এতদিন দূরে রেখেছিলেন। একেমন খেলা ইশ্বরের?...
|
|
নিখিলের বেহাগ কিম্বা হরিভাইয়ের আভোগী তুমি কঙ্কণা তুমি কিঙ্কিণী প্রেম হয়েছে যোগী কান পেতে গানের সুরে ডুবে আছি যশরাজে শিবকুমারের সন্তুরের রিনিঝিনি কানে বাজে... |
|
প্রোএক্সেলেন্স ~যেখানে সম্ভবনার দ্বার উন্মুক্ত~
যে
কোন সংগঠনের উন্নতি, তার সাংগঠনিক ব্যবস্থাপনার
|
আর্কাইভ
|
||
সাহিত্য পত্র প্রথম নভো সংখ্যা |
সাহিত্য পত্র দ্বিতীয় নভো সংখ্যা |
সাহিত্য পত্র বিজয় দিবস সংখ্যা |
সাহিত্য পত্র চতুর্থ নভো সংখ্যা |
সাহিত্য পত্র ভাষা দিবস সংখ্যা
|
আমাদের প্রকাশিত ই-বুক
|
||
প্রবন্ধ সংকলন
|